গাদোয়াল শাড়ির চক্ষু চড়কগাছ করা ১০ টি তথ্য
Share on facebook
Share on twitter
Share on pinterest
Share on linkedin
Share on whatsapp

গাদোয়াল শাড়ির চক্ষু চড়কগাছ করা ১০ টি তথ্য

বাংলার ঐতিহ্য জামদানি শাড়ি
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
Share on pinterest
Share on whatsapp

 

১/গাদোয়াল শাড়ি হল ভারতের মাহাবুব নগর জেলার গাদোয়ালের তৈরি ঐতিহ্যগত শাড়ি।

২/গাদোয়াল শাড়ির উদ্ভব আনুমানিক ২০০বছর আগে হয়েছিল।

৩/ প্রাথমিক ভাবে গাদোয়াল শাড়িকে বলা হত মাথিয়াম্পেটা।

৪/সেই সময় অধুনা গাদোয়াল শহর ছিল একটি ছোট রাজ্যের রাজধানী যার নাম ছিল সমস্থানাম। উক্ত রাজ্যের মহারানী, আধিলক্ষি দেবাম্মা, এই গাদোয়াল শাড়ির কারিগরদের সূচিত এবং উন্নিত করেন কিছু বুননকারীর সহায়তায়। এই বুননকারীরা দেশের বিভিন্ন উপকূলবর্তী অঞ্চল থেকে গাদোয়ালে আসেন। যেহেতু এই শাড়ি উৎপাদন শিল্পের সম্পূর্নটাই অধুনা গাদোয়াল শহর কেন্দ্রিক তাই সময়ের সাথে সাথে এই জাতীয় শাড়ি গাদোয়াল শাড়ি হিসাবেই পরিচিত এবং জনপ্রিয় হয়েছে।

৫/এই শাড়ি জরির জন্য জনপ্রিয়।

৬/এই শাড়িগুলি প্রস্তুত করা হয় খাঁটি রেশম, খাঁটি সুতো (কটন) এবং খাঁটি তসর অথবা যে কোন দুটি উপাদানের সংমিশ্রনে জরির কাজ সহকারে।

৭/স্থানীয় তাঁতিরা এতোই প্রতিভাবান ছিল যে তাদের বোনা ফ্যাব্রিক ৫.৫ মিটার লম্বা শাড়ি দেশলাইয়ের বাক্সে ভরে রাখা যেত।

৮/ গাদোয়াল শাড়ির বিকাশ এর জন্য গাদোয়াল তাঁত সেন্টার আনুমানিক ১৯৪৬ সালে মরহুম রতন বাবু রাও প্রতিষ্ঠাতা করেন। এবং এটি সনাতন গাদোয়াল শাড়ি সংক্রান্ত সচেতনতা তৈরি করার জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত হচ্ছে।

৯ /এই শাড়ী দুই ধরণের হয়।এক হলো সুতি গাদোয়াল বা কটন গাদোয়াল।

১০/ গাদোয়াল শাড়ির দাম ৮ হাজার থেকে ১লাখ পর্যন্ত হয়।

 

Author: Niloy Kundu Bejoy

(BUFT)

You may also read

 

 

 

 

 

 

 

 

 
 

Follow us on Google News